দীর্ঘদিন থেকে আপনাদের সেবা দিতে পেরে আমরা গর্বিত। বিশ্বাস ব্যাপারটা যেমন মানুষের অন্তরের সাথে জড়িত, ঠিক তেমনি এর সত্যতা যাচাই করার জন্য ব্যাপারটি মস্তিষ্কের মাঝে এবং সেই অনুযায়ী কাজ করার সাথে সমানভাবেই জড়িত। আপনি যদি বিশ্বাস কে সংজ্ঞায়িত করতে চান, কিছু বিষয় উপস্থিত থাকা অবশ্যই জরুরী। কোন একটি অংশ বাদ পড়ে গেলেই আপনি বিশ্বাসী হিসেবে গণ্য হতে পারেন না। আপনি হয় কোন কিছুতে সম্পূর্ণ বিশ্বাসী, অথবা সন্দিহান যা আপনার বিশ্বাসের জায়গাটা কতটা দুর্বল অথবা শক্ত তা তুলে ধরে বা একদমই আপনি অবিশ্বাসী! আপনি সত্য নিয়ে সন্দিহান, আপনার কর্মফল নিয়ে সন্দিহান। তাহলে আপনাকে সেই দুর্বল বিশ্বাস কি করে কাজগুলো করতে উৎসাহিত করবে? কিন্তু, আপনি বুঝতেই পারছেন, যেই মুহূর্তে আপনি নিজেকে বিশ্বাসী বলছেন, তখন থেকেই তার সত্যতা যাচাই, গ্রহণ করা, সম্পূর্ণরূপে তা বিশ্বাস করা এবং সেই অনুযায়ী কাজ করা অবশ্যই বাধ্যতামূলক। যদি আপনি প্রথম অংশ বলেই বাকিগুলো এড়িয়ে যান, তবে এটা উচিত হবে না, এটা আপনার বিশ্বাসকে বৈধতা দান করছে না। আপনার কাছে ব্যাপারটা এমন যেন- হইলেও হইতে পারে, নাও হইতে পারে। আপনি যদি রত্নপাথরে বিশ্বাস করেন সেই অনুযায়ী কাজ করাও একইসাথে বিশ্বাসের যথার্থতা যাচাইয়ের সাথে সমানভাবে জড়িত। কোন রত্নপাথরই অভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শ ছাড়া ধারণ করা উচিত নয় । কারণ এটা শুভ ফল দান করলে খুবই শুভ ফল দেয় । আবার অশুভ ফল দিলে অত্যন্ত অশুভ হয় । আসল রত্নপাথর চেনার উপায় এটাকে একটি দুগ্ধ পূর্ণ পাত্রে রাখলে সেই পাত্রের দুধকে নিজ আভায় পূর্ণ করে এবং আসল বা খাটি রত্নপাথরের উপর সূর্য্যের রশ্মি পড়লে নীল রঙ্গের জ্যোতি দেখা যায় । বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে এসিডের মধ্যে দিয়ে রত্নপাথরকে পরীক্ষা করা যায়। এসিডে রত্নপাথরের তেমন কোন প্রতিক্রিয়া হয় না । উপাদান এ্যালুমিনিয়াম অক্সাইড এবং অন্যান্য উপাদান সহ রত্নপাথরের সৃষ্টি । শনির অশুভত্বের কার্যকারিতা থেকে রক্ষার জন্য ব্যবহার করা হয় । এটি যাদের উপযোগী তাদেরকে অধিক ধনশালী ও ঐশ্বর্যশালী করে । মনকে শক্তিশালী ও সাহস বৃদ্ধি করে ।
রত্ন পাথর কেন এতো মূল্যবান
প্রাচীনকাল থেকে রত্নপাথরকে ভালবাসার বাধনে আবদ্ধ করার মন্ত্রপূর্তমণি হিসাবে মনে করা হয় । এই ভাবেই রত্নপাথর জ্যোতিষশাস্ত্রে শনির জন্য ব্যবহার ছাড়াও অন্যান্য কারণেও এর ব্যবহার হয় । যথার্থ ব্যবহারে রত্নপাথর সত্যিই যথেষ্ট কল্যাণ সাধন করে থাকে।রত্নপাথর সঠিকভাবে পরিধান করলে এর উপকারিতা চমকে দেওয়ার মত। অন্যদিকে রত্নপাথর পরার ক্ষেত্রে অসাবধানতা জীবনে অনেক সমস্যা নিয়ে আসে। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে কোনও রত্নপাথর পরার আগে তার সম্পর্কে ,ভালোভাবে জেনে নেওয়া উচিত । রত্নপাথর পরার আগে খেয়াল রাখতে হবে যে তারিখে রত্নপাথর পড়ছেন তা তিথি অনুসারে কি না। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে তিথির কিছু দিনে রত্নপাথর পরা উচিত নয়। এছাড়াও এটিও মনে রাখা উচিত যে যেদিন রত্নটি পরিধান করা হয় সেই দিন আপনার রাশিতে তা কতটুকু ফেভার করে । অমাবস্যা, চন্দ্রগ্রহণ এবং সংক্রান্তির দিনে রত্নপাথর পরবেন না। রত্নপাথর সবসময় দুপুরের আগে সূর্যের দিকে মুখ করে পরা উচিত। প্রবাল এবং মুক্তা ছাড়া, অন্য রত্ন কখনও পুরানো হয় না। আমরা রত্নপাথর ক্রয়ের পর ক্রেতার চাহিদা অনুযায়ী বিভিন্ন ধাতু যেমন- সোনা, রুপা, তামা ইত্যাদি দিয়ে অত্যন্ত যত্ন সহকারে নিজস্ব কারীগর দ্বারা বানিয়ে দেই। এছাড়া আমরা রত্নপাথর ক্রয়ে ক্রেতাদের শতভাগ নিশ্চয়তা দিয়ে থাকি যেখানে যে কোন আসল রত্নপাথর নকল প্রমাণে দ্বিগুণ অর্থ প্রদানের গ্যারান্টি দিয়ে থাকি। প্রতারক রত্নবিশেষজ্ঞ, জ্যোতিষী, হস্তরেখা বিশারদ ও রাশিফল ব্যবসায়ীদের থেকে দূর থাকুন ।
১০০% নিশ্চয়তার সাথে আমরা অরজিনাল রত্নপাথর বিক্রয়ে বাংলাদেশের সবচেয়ে বিশ্বস্ত প্রাকৃতিক রত্নপাথরের উৎস ” আজমেরী জেমস হাউজ ” নিয়ে এলো অরিজিনাল রত্নপাথরের সর্ববৃহৎ কালেকশন। রত্নপাথর সম্পর্কে যে কোন তথ্য জানতে সরাসরি যোগাযোগ করুন ।